১. কর্মীদের মাঝে সুষম কাজের দায়িত্ব বন্টন করে দিতে হবে এবং সম্মান দিতে হবে।
২. কর্মীদের মতামত দেওয়ার সুযোগ দিতে হবে। কর্মীদের কথা শুনতে হবে।
৩. কর্মীদের কাজের প্রশংসা এবং স্বীকৃত প্রদান করতে হবে।
৪. কর্ম জীবন এবং পারিবারিক জীবনে ভারসাম্যকে (Work-life balance) উৎসাহিত করতে হবে।
৫. কর্মীদের ক্ষমতায়ণ করতে হবে। সিদ্ধান্ত গ্রহণে তার অংশগ্রহণ নিশ্চিত করতে হবে।
৬. যথাযথ প্রশিক্ষণে অংশগ্রহণের মাধ্যমে দক্ষতা বৃদ্ধির সুযোগ দিতে হবে।
৭. পদোন্নতি বা ক্যারিয়ার গ্রোথের সুযোগ দিতে হবে।
৮. সুযোগ সুবিধা যেমন: ছুটি, কর্মঘন্টা, ভাতাদি ইত্যাদি নিশ্চিত করতে হবে।
৯. পদায়নের ক্ষেত্রে নিজ জেলার কাছাকাছি পদায়ন করা যেতে পারে।
১০. সুষ্ঠ কাজের পরিবেশ নিশ্চিত করতে হবে।
১১. বেতন-ভাতাদি দ্রব্য মূল্য ও মূদ্রাস্ফীতির সাথে সংগতিপূর্ণ হতে হবে।
১২. দ্বিমুখী (Top to bottom & bottom to top) যোগাযোগ নিশ্চিত করতে হবে।
১৩. উৎসাহ বৃদ্ধিমূলক কর্ম পরিকল্পনা গ্রহণ করতে হবে। যেমন: ত্রৈমাসিক ভিত্তিতে সেরা কর্মী নির্বাচন ও সনদ প্রদান, বার্ষিক ভিত্তিতে সেরা ইউনিট নির্বাচন ও বিশেষ ইনসেনটিভ প্রদান, বার্ষিক বনভোজন আয়োজন, টিম বিল্ডিং এর জন্য ত্রৈমাসিক ভিত্তিতে খেলাধুলা ও চিত্তবিনোদনের ব্যবস্থা করা, দুর্গম এলাকায় কাজের জন্য মাসিক বিশেষ ইনসেনটিভ প্রদান ইত্যাদি।
১৪. নমনীয়তা প্রদান (Provide flexibility)
১৫. মাইক্রোম্যানেজমেন্ট পরিহার করতে হবে।
১৬. নিয়মিত কর্মমূল্যায়ণ করে ফীডব্যাক প্রদান করতে হবে।
১৭. কর্মীদের উৎসাহ প্রদান করতে হবে।
১৮. কোন কর্মী খারাপ কিছু করলে সবার সামনে তাকে হেনস্থা করা হতে বিরত থাকতে হবে।
১৯. নিয়মিত সভাতে সাধারণ বিষয়ে ফীডব্যাক প্রদান করতে হবে।
২০. কর্মীর ব্যক্তিগত সমস্যা থাকলেও তা মনোযোগ দিয়ে শুনতে হবে। বিপদে পাশে দাঁড়াতে হবে।
Leave a Reply